সাফজয়ী নারী ফুটবল দলকে সংবর্ধনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শনিবার (২ নভেম্বর) বেলা ১১টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সংবর্ধনার দেওয়া হয়। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় যমুনায় প্রবেশ করেন সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জেতা বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলটি।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে গেছেন ২৩ জন ফুটবলার, ম্যানেজার মাহমুদা অনন্যা ও কোচ পিটার বাটলার যাওয়ার কথা। নেপালে সাফজয়ী বাংলাদেশ কন্টিনজেন্টের বাকি সদস্যরা– গোলরক্ষক কোচ, সহকারী কোচ, ফিজিও ও মিডিয়া অফিসার যেতে পারেননি যমুনায়। এছাড়া কোনো বাফুফে কর্তাও যাননি যমুনায়।
গত বুধবার বাংলাদেশ টানা দ্বিতীয় বারের মতো সাফ জয় করে। ফাইনালে তারা হারায় স্বাগতিক নেপালকে। কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় মনিকা চাকমা ও ঋতুপর্ণা চাকমার গোলে পায় ২-১ গোলের জয়। এরপর দিন বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। সেদিন সাফজয়ী নারী ফুটবলারদের বরণ করে নিতে বাফুফে ভবনে বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে অপেক্ষা করছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় সন্ধ্যা ৭টায়। বিকেল ৪টায় বিমানবন্দর থেকে ছাদখোলা বাসে করে রওয়ানা দেওয়ার তিন ঘণ্টা পর বাফুফে ভবনে এসে পৌঁছায় সাফজয়ী নারী ফুটবলাররা।
সাফজয়ী বাংলাদেশ দল যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ১ কোটি টাকার পুরস্কার পেয়েছে ইতোমধ্যেই। ওদিকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও সাবিনা খাতুনের দলের জন্য ২০ লাখ টাকার পুরস্কার ঘোষণা করেছে।