আদালতের আদেশ পাওয়ার পর আসামিদের গ্রেফতার করা বা না করার ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা কী হবে, সে বিষয়ে জানতে চেয়ে প্রতিবেদন চেয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের এক মৌখিক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, আদালত থেকে গণহত্যা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়ার আগ পর্যন্ত অনেক পুলিশ কর্মকর্তাই দায়িত্বে বহাল ছিলেন। কিন্তু পরোয়ানা জারির পরে তাদেরকে আর পাওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, ওয়ারেন্ট ইস্যু করার দায়িত্বে যারা আছেন, তারা ওয়ারেন্ট কার্যকর করতে কী ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন। আদালতের আদেশ পাওয়ার পর তারা পরোয়ানা প্রাপ্তদের পালিয়ে যেতে সাহায্য করছেন কি না, তা জানতে আজ আমরা মৌখিক আবেদন করেছিলাম। আদালত আমাদের সেই আবেদন মঞ্জুর করেছেন।
উল্লেখ্য, আবেদন মঞ্জুর করে আগামী সাত দিনের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন জমা দিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।
চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেছেন, যথাযথ পক্ষ এ বিষয়ে জবাব দেওয়ার পর আমরা এ সংক্রান্ত আরও কিছু বিষয় আদালতের সামনে তুলে ধরব।