সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে খাসিয়াদের ছোড়া ছররা গুলিতে বাংলাদেশি এক যুবক নিহত হয়েছেন।
বুধবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের আন্তর্জাতিক পিলার নং ১২৮৬ থেকে ১২৮৭ টিপরাখলা-ঘিলাতৈল এলাকার মধ্যবর্তী স্থানে এই ঘটনা ঘটে।
বিজ্ঞাপন
নিহত যুবক জমির আহমদ (২৫) জৈন্তাপুর উপজেলার নিজপাট ইউনিয়নের ঘিলাতৈল গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জমির আহমদ অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় ভারতীয় খাসিয়াদের ছোড়া ছররা গুলিতে আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিজ্ঞাপন
বৃহস্পতিবার (৭নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় এবিষয়ে জৈন্তাপুর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল বাসার মোহাম্মদ বদরুজ্জামান বলেন, পুলিশ খবর পেয়ে জৈন্তাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উপস্থিত হয়ে মরদেহের সুরতহাল প্রস্তত করে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ বর্তমানে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মর্গে রাখা হয়েছে। পরিবারের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
একমাস ধরে রাজবাড়ী জেলা সদর হাসপাতালসহ চারটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একটিতেও নেই জলাতঙ্কের টিকা৷ ফলে প্রতিদিন রোগীরা হাসপাতালে এসে টিকা না নিয়েই ফিরে যাচ্ছেন। যারা সামর্থ্যবান তারা বাহির থেকে টিকা কিনে চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করছেন।
প্রতিদিনই জেলা সদর হাসপাতালে র্যাবিস টিকাদান কেন্দ্র (২০৩) কক্ষের সামনে থাকে রোগীদের দীর্ঘ লাইন পড়ে। কেউ এসেছেন কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত হয়ে, কেউ এসেছেন বিড়ালের কামড়ে আক্রান্ত হয়ে, কেউ এসেছেন শেয়ালসহ বিভিন্ন হিংস্র প্রাণীর কামড়ে আক্রান্ত হয়ে। জলাতঙ্কের টিকার সরবরাহ না থাকায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কক্ষের সামনে কাগজে একটি নোটিশ টাঙিয়ে রেখেছেন। তাতে লেখা- ‘গত ১৩ অক্টোবর থেকে বিড়াল, কুকুরের টিকা সরবরাহ নেই।’
বুধবার (৬ নভেম্বর) কথা হয় রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা বিভিন্ন রোগীর সঙ্গে। তাদের একজন নজরুল ইসলাম। তিনি জানান, তার বাড়ী কালুখালীতে। সে কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত। কালুখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়েছিল বিনামূল্যে টিকা নিতে। সেখান থেকে তাকে বলা হয়েছে ওখানে টিকা নেই। রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে গিয়ে টিকা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
পাংশা থেকে আসা মোতাহার মন্ডল বলেন, বিড়ালের আঁচড় লাগাতে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়েছিলাম টিকা নিতে, গিয়ে দেখি টিকা নেই। সেখান থেকে রাজবাড়ী জেলা সদর হাসপাতালে আসতে বলল। এখানে এসে দেখি এখানেও টিকা নেই। টিকা বাইরে থেকে কিনে নিতে হবে।
বালিয়াকান্দীর বহরপুর থেকে আসা নাসিমা বলেন, বিড়ালে আঁচড় লাগাতে বালিয়াকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে ছিলাম টিকা নিতে। গিয়ে জানতে পারলাম টিকা নেই। আসলাম রাজবাড়ীতে। এখানে এসেও দেখি টিকা নেই। ৪জন মিলে একটি টিকা কিনে নিলাম। ১৩০ টাকা করে দিয়েছি সবাই।
টিকাকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা সেবিকা রওশন আরা বলেন, হাসপাতালে গত ১৩ অক্টোবর থেকে জলাতঙ্কের টিকা নেই। প্রতিদিন একশোর বেশি রোগী আসে টিকা নিতে। রাজবাড়ী সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই টিকা না থাকায় এখানে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত মেডিকেল অফিসার ডা. নুরুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালে বেশ কিছুদিন ধরে জলাতঙ্ক রোগের টিকা সরবরাহ নেই। যখন সরবরাহ থাকে না, তখন রোগীদের কিনে নিতে হয়। তারা ভ্যাকসিনের জন্য চাহিদাপত্র জমা দিয়েছেন। ভ্যাকসিন সরবরাহ হলে তখন বিনামূল্যে তা বিতরণ করা হবে।
সিভিল সার্জন ইব্রাহিম টিটন বলেন, রাজবাড়ী জেলা সদর হাসপাতালে গত মাসেও টিকা ছিল। ১৩ অক্টোবর থেকে টিকা নেই। বাকি চারটি উপজেলাতেও টিকা নেই। টিকা না থাকায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে শীগগিরই আমরা টিকা পাবো।
বাইরে থেকে দেখতে সুন্দর, কিন্তু ভেতরে নেই পর্যাপ্ত বই, জীর্ণ হয়ে আছে আসবাবপত্র। দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করার মতো নেই মুক্তিযুদ্ধে তেমন কোনো স্মৃতিচিহ্ন। বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামালের নামে ভোলায় গড়ে তোলা গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘরের এমনই অবস্থা। সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বলেছে, নির্মাণের এক যুগ পেরিয়ে গেলেও, সরকারি সহযোগিতা ও প্রচারের অভাবে পূর্ণতা পায়নি বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘরটি।
তার জীবনী এবং বীরত্বগাঁথা তো দূরের কথা তার জন্মস্থান কোথায় এ প্রশ্নের জবাবই মিলল না স্কুল এবং কলেজ পর্যায়ের অন্তত ৮/৯ জন শিক্ষার্থীর কাছে। প্রাথমিকের পাঠ্যবইয়ে বীরশ্রেষ্ঠদের গল্পে এ সম্পর্কে খুব ক্ষুদ্র একটি অধ্যায় থাকলেও মাধ্যমিক বা কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা এ বিষয়ে তেমন কোনো ধারণা রাখে না বললেই চলে।
এই প্রজন্মের অনেক ছাত্রছাত্রীর কাছে এসব প্রশ্ন অবান্তরই মনে হয়; কারণ হিসাবে মুক্তিযোদ্ধারা বলছেন, ছাত্র/ছাত্রীরা যে বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল সম্পর্কে জানবে, তার জন্য তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য ব্যবস্থা আমাদের ভোলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও প্রশাসন এখন পর্যন্ত নিতে পারেনি।
আলীনগর ইউনিয়নের মোস্তফা কামাল নগরের বাসিন্দা আরমান হোসেন (৩৩) নামের একজনকে বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের বাড়ির প্রসঙ্গ জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ভাই আমি তো অনেক বছর ঢাকায় ছিলাম এই নামে কাউকে চিনি না, তার বাড়ি কোথায় তাও জানি না। জাদুঘরটির তত্ত্বাবধায়ক জেলা পরিষদের কতটা অবহেলা এবং দায় এড়ানোর মানসিকতা হলে এমন অবস্থা হয়, তা সহজেই অনুমেয়।
সরজমিনে গিয়ে বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামালের স্মৃতি জাদুঘরে ঢোকার আগেই জানা গেল সেখানকার অযত্ন-অবহেলার কথা। ভেতরে গিয়ে সেসবের সত্যতা মিলল। দেখা গেল, কেয়ারটেকার নেই। শিশু সাহিত্য, প্রযুক্তি বিজ্ঞান, রচনাবলীসহ আরও কিছু শেলফ ভাঙাচোরা এবং খালি পড়ে আছে। একইসঙ্গে জাদুঘরের ভেতরের একটি কক্ষের দরজা পুরোটাই ভাঙা। মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর হলেও সেখানে এই বীরশ্রেষ্ঠর বীরত্বগাঁথা ও জীবনী সংক্রান্ত কোনো বই পাওয়া গেল না। সবমিলিয়ে পুরো গ্রন্থাগার ও জাদুঘরেই অযত্ন আর অবহেলার ছাপ স্পষ্ট। একপর্যায়ে পাশে থাকা মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞেস করে জানা গেল গ্রন্থাগার ও জাদুঘরে মানুষের আসাযাওয়া না থাকায় দিনদিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এসব বিষয়ে জানতে জাদুঘরের পাশে থাকা আলীনগর মাধ্যমিক স্কুলে গেলে উক্ত স্কুলের শিক্ষকরা এ বিষয় কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। শিক্ষকরা জাদুঘর সম্পর্কিত কোন কথা বলতে চান না বলে জানিয়ে দেন। ঐ গ্রামের বাসিন্দা মো. শহিদুল্লাহ এখানে প্রাইভেট পড়ানোসহ নানা অবহেলার কথা তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি সত্য বলে জানান।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে এক বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তানের নামে তার জন্মস্থান দৌলতখানে লঞ্চ টার্মিনাল এবং জেলা পরিষদের অডিটোরিয়ামের নামকরণ করা হলেও তা আবার পরিবর্তন করে ফেলা হয়। সমালোচনার এক পর্যায় তা আবার বহাল করা হয়। এ ছাড়াও তার নামে বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল বাসস্ট্যান্ড (চরফ্যাশন বাসস্ট্যান্ড) থেকে বছরে কোটি কোটি টাকা আয় করলেও সেখানে এখন পর্যন্ত এই বীরের নামে একটি ম্যুরাল বা স্মৃতিস্তম্ভ করা হয়নি। এমনকি বড় নামফলকও নেই সেখানে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এই সাহসী যোদ্ধা যতোটা সম্মানের সঙ্গে আছেন, নিজ জন্মভূমিতে ঠিক ততোটাই অবহেলার শিকার। এছাড়াও বীরশ্রেষ্ঠর প্রতি এমন অযত্ন-অবহেলার কথা আক্ষেপের সুরেই জানালেন মোবাইল টেলিকম ব্যবসায়ী মো. রিপন শেখ।
কলামিস্ট মোস্তাফিজ মিশুক বলেন, দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলোর উদাসীনতার ফলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যে মুক্তিযুদ্ধ ও বীরশ্রেষ্ঠদের চেতনা থেকে ছিটকে পড়ছে তা ফুটে উঠছে।
দর্শনার্থী, এমনকি এই গ্রন্থাগারের এলাকার লোকজন বা শিক্ষার্থীরা কেন আসছে না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করার জন্য আমরা পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে পারিনি। জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধকালীন ছবি, ভিডিও আর্কাইভ থাকলে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ইতিহাস জানার সুযোগ পেত। আগে এখানে মোটামুটি জনসমাগম হলেও এখন আর নেই।
মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহাজাহান বলেন, এটি সত্যিই একটি কষ্টদায়ক বিষয়। যাদের রক্তের বিনিময়ে আজ আমরা স্বাধীন দেশে বাস করছি তাদের স্মৃতি ও ইতিহাসকে আমরা পদদলিত করে চলছে। এই অবস্থা থেকে রেহাই পেতে হলে বীরশ্রেষ্ঠদের স্মৃতির প্রতি এমন অযত্ন-অবহেলার মানসিকতা থেকে অবশ্যই বেরিয়ে আসতে হবে। আমাদেরকে মুক্তিযুদ্ধের এই মহান বীরসহ সকল মুক্তিযোদ্ধার যথাযথ সম্মান দিতে হবে। তাদের চেতনা সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে কাজ করতে হবে। এই মহান বীরদের প্রতি এমন অযত্ন-অবহেলা কখনোই কাম্য নয়, কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে ১৮ এপ্রিল যুদ্ধের মাঠে সহযোদ্ধাদের জীবন বাঁচাতে নিজের প্রাণ বিসর্জন দেন সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল। সেই আত্মত্যাগের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে দেওয়া হয় বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব। বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের জন্মস্থান ভোলার দৌলতখান উপজেলার মৌটুসী গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেলে ১৯৮২ সালে তার পরিবারকে স্থানান্তর করে ভোলার আলীনগর ইউনিয়নে সরকারিভাবে একটি বাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয়। তারা সেই বাড়িতেই থাকেন। এর প্রায় তিন যুগ পর ২০০৮ সালে ভোলায় সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামালের গ্রামের বাড়ি আলীনগরে নির্মাণ করা হয় গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ভোলা জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধনে পরিচালিত হচ্ছে জাদুঘরটি।
ভোলা প্রেসক্লাবের যুগ্ম আহ্বায়ক ওমর ফারুক বলেন, দেশেরই শ্রেষ্ঠ সন্তানের নামে একটি জাদুঘর করলেও সেখানে দর্শনার্থীসহ সাধারণ জনগণের যাওয়াআসার জন্য স্বাধীনতার এত বছর পরও এখন পর্যন্ত জেলার কোথাও কোনো পথনির্দেশক নেই। বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল নামে ভোলার একজন শ্রেষ্ঠ সন্তান রয়েছে এটি এখনকার প্রজন্ম ভালোভাবে জানে বলে আমার মনে হয় না। তাই যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ তারা যেন এই বিষয়ে অতি দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা বিশ্বের কাছে যাব না, বিশ্ব যেন বাংলাদেশে আসে সেভাবেই দেশকে গড়ে তুলতে হবে।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সকাল ১০টায় রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিজিক্স বিভাগের সেমিনারে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ছাত্র-জনতার বিপ্লবের পর মানুষ নতুন করে চিন্তার স্বাধীনতা পেয়েছে বলে মন্তব্য করে প্রধান উপদেষ্টা বিপ্লবের সুফল পেতে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজে সবার পরামর্শ চান।
এ সময় বিজ্ঞান চর্চাকে এগিয়ে নেওয়ার প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে সরকার বদ্ধপরিকর বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা। এজন্য সংশ্লিষ্ট সবার কাছ থেকে সংস্কারের চাহিদা নিয়ে কাজ করা হবে বলে উল্লেখ করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান এবং এসএনবিএনসিবিএস, কলকাতার সাবেক অধ্যাপক পার্থ ঘোষ প্রমুখ।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। সাক্ষাৎকালে সারাহ কুক বিচার বিভাগ সংস্কারে বাংলাদেশকে যুক্তরাজ্য সহযোগিতা করবে বলে আশ্বাস দেন।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির দপ্তরে ঘণ্টাব্যাপী এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
তাদের মধ্যে বিচার বিভাগের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়।
এ সময় সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. আজিজ আহমেদ ভূঞা, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সি মশিয়ার রহমান, প্রধান বিচারপতির একান্ত সচিব শরিফুল আলম ভূঞা উপস্থিত ছিলেন।