'দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে'র মডেল উদ্ভাবন করলেন সরকারি কর্মকর্তা

  • ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মডেল উদ্ভাবন করলেন সরকারি কর্মকর্তা

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মডেল উদ্ভাবন করলেন সরকারি কর্মকর্তা

সরকারের অর্থ ব্যয় না করে পরপর ৪ বছর প্রজনন মৌসুমে মাছ না ধরার মডেল উদ্ভাবন করেছিলেন সরকারের যুগ্ম সচিব ও মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (অর্থ) কাজী আবেদ হোসেন। এতে সফলতার পুরস্কারস্বরূপ ২০০৯ সালে তিনি সরকারের পক্ষ থেকে স্বর্ণপদক অর্জন করেন। সেই সফলতায় এবার তিনি দেশব্যাপী দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মডেল উদ্ভাবন করেছেন। 

উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে তিনি বান্দরবানের পর্যটন স্পট নীলাচলেরও আবিষ্কারক দলে ছিলেন।

বিজ্ঞাপন

রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের মিলনায়তনে সাংবাদিকদের মাঝে তিনি তাঁর দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মডেল তুলে ধরেন।

এ সময় তিনি বলেন, আমার এ উদ্ভাবন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর পর তা বিশ্লেষণের মধ্যদিয়ে পাঠানো হয় মন্ত্রী পরিষদ বিভাগে। সেখান থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এখন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছে।

বিজ্ঞাপন

সরকারের এই যুগ্ম সচিব আরও বলেন, এটি দেশব্যাপী বাস্তবায়ন করা গেলে সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সফল হবেন। দ্রব্যমূল্যের উত্তরণ হলে আমাদের দেশ খুব অল্প সময়ে খুব বেশি মাত্রায় এগিয়ে যাবে, উন্নয়ন সম্ভব হবে। কারণ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মডেলটিতে সরকারের অর্থ ব্যয় হবে না, অতিরিক্ত জনবলের প্রয়োজন নেই, নতুন আইন তৈরির দরকার নেই। এটি সাধারণ মানুষের সহজ বোধগম্য ও তাৎক্ষণিক বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।

তাঁর এই মডেল সাধারণ মানুষের হাতে কীভাবে কমমূল্যে সহজভাবে পণ্য পৌঁছাতে পারে সেজন্য অন্তত ৫০টি রুপরেখা তুলে ধরেন তিনি।