ওরেগন ডাক ও উইসকনসিন ব্যাজারের মধ্যকার ফুটবল ম্যাচ মিস করতে না চাওয়ায় নববধূর বিয়ের গাউনে প্রজেক্টরের মাধ্যমে ম্যাচটি দেখিয়েছেন কেনেডি স্যাভেজ।
নববধূর এই ভিন্ন রকম গাউন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিকটকে বেশ বিস্তার লাভ করেছে বলে জানিয়েছে গালফ নিউজ।
বিজ্ঞাপন
প্রতিবেদনে বলা হয়, কেনেডি স্যাভেজ নামের এক মার্কিন নববধূ তার বিয়ের রিসেপশনে গাউনে একটি ফুটবল ম্যাচ দেখিয়েছেন।
গত ১৬ নভেম্বর (শনিবার) ওরেগন ডাক ও উইসকনসিন ব্যাজারের মধ্যকার ম্যাচ ছিল। তবে একই দিনে কেনেডি স্যাভেজের বিয়ের রিসিপশন ছিল।
বিজ্ঞাপন
কিন্তু কেনেডি স্যাভেজ কোনোভাবেই ম্যাচটি উপভোগ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে ইচ্ছুক ছিলেন না। তাই তিনি খেলাটি প্রজেক্টরের মাধ্যমে তার গাউনে দেখিয়েছেন। পরবর্তীতে দেয়ালের মধ্যে খেলাটি প্রদর্শিত হয়েছে।
এছাড়া, এইদিন কেনেডি স্যাভেজের প্রিয় দল ওরেগন ডাক জয় লাভ করেছে।
বিয়েতে ভিন্নধর্মী এই প্রদর্শনীর একটি ভিডিও টিকটকে ৫৪৪০০০ এরও বেশি মানুষ দেখেছে। এছাড়া ভিডিওটিতে ৬৬৯০০ জন লাইক করেছেন।
এই সিদ্ধান্ত বেশ স্বাচ্ছন্দের সঙ্গেই গ্রহণ করেছে নেটিজেনরা। একজন লিখেছে, ‘এ ধরনের নববধূদের আমি ভালোবাসি’।
আবহমান বাংলায় শীত মৌসুমে মধুবৃক্ষ খেজুর গাছের রসের চাহিদা বাড়ে অনেকাংশে। বছরজুড়ে খেজুর গাছ অযত্ন-অবহেলায় পরে থাকলেও শীতের আগেই চর্চা শুরু হয় রসের চাহিদায়। কুয়াশাচ্ছন্ন কাক ডাকা ভোরে খেজুরের রস পান করতে দূর দূরান্তে ছুটে যান রসনাপ্রেমীরা। প্রকৃতির এই নজরকাড়া সৌন্দর্যে গাছ থেকে কলসভরা খেজুরের রস পেরে তৃষ্ণা মেটানোর দৃশ্য যেন হৃদয় ছুয়ে যাওয়ার মত।
বাঙালির সংস্কৃতিতে পিঠাপুলির মত শীতের অংশ খেজুরের রস। আর তাই গাছ থেকে খেজুরের রস সংগ্রহ করে গুড় তৈরি করে চাহিদা মেটানো হয় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের।
প্রতি মৌসুমের মত এবারও রংপুর অঞ্চলের বিভিন্ন উপজেলায় খেজুরগাছের রস সংগ্রহের দৃশ্য চোখে পড়ার মত। গাছ প্রস্তুত শেষে রস সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছিরা। মনের আনন্দে এই দৃশ্য উপভোগ করে নিজেদের ক্যামেরাবন্দী করছেন দর্শনার্থীরা।
গাছিরা বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকলেও শীত মৌসুমে খেজুর রস সংগ্রহ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন তারা। আকারভেদে প্রতিটি গাছ থেকে ৩-৫ লিটার খেজুরের রস সংগ্রহ করে আয় করেন গাছিরা।
গাছিরা বলেন, এবছরে গাছের সংখ্যা কমেছে। কয়েক বছর আগেও খেজুর গাছের সংখ্যা বেশি ছিল। তাই খেজুরের রসের চাহিদা পূরণ করেও গুড় তৈরি করা হতো। এখন গাছের সংখ্যা কমে গেছে, গাছের দামও বেশি। গাছ চুক্তিতে নিয়ে মিঠাই তৈরি করা বেশ ব্যয়বহুল। তবুও মৌসুমী এই ব্যবসা বংশগত খেজুরের রস সংগ্রহ একটা নেশা। যতদিন বেঁচে আছি খেজুরের গাছ থেকে রস সংগ্রহ করেই তারা জীবিকা নির্বাহ করবো। এটা সখের বসেও করা হয়ে থাকে অনেকেরই৷
রংপুর শহর থেকে শ্যামপুরে খেজুরের রস খেতে যাওয়া রসনাপ্রেমীরা ভিড় জমাচ্ছেন। কাক ডাকা ভোড়ে আনন্দের সঙ্গে রস খেতে যান তারা। অনুভূতি প্রকাশ করে রুবেল, শাওম, আনোয়ার নামের তিন যুবক বলেন,প্রতি বছর খেজুরের রস খেতে অপেক্ষায় থাকি। খেজুরের রস না খেলে শীত মনেই হয় না। বন্ধুসহ প্রায় ৪-৫ দিন খেজুরের রস খেতে প্রস্তুত থাকি। ভোরে গিয়ে পৌঁছে গাছ থেকে রস নামিয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা। শহরে বিক্রি হয় স্যালাইন বা অন্য কিছু মেশানো থাকে তাই পরিবারের জন্য বোতলে করে নিয়ে যাই। সবমিলিয়ে অনুভূতিটা অন্যরকম।
খেজুরের রস বিক্রেতারা বলেন, ‘ঘুম থাকি উঠিয়াই ভাল নাগে, দূর হাতে মানুষ গাড়িত করি রস কাবার জইনতে আইসে। হামার সাতে ছবি তোলে খুব ভাল নাগে। একেক দিন না হইলেও প্রায় একশোর বেশি মানুষ আইসে। এক গ্লাস রসের দাম ১০ টাকা করি কিনি খায়। দামও কম আছে আর লিটার হিসাবে নিলে ৫০ টাকা করি নেয়া হয়। এক গাছে ৩-৫ রিটার রস হয় প্রতিদিন চার থেকে পাঁচ হাজার টাকার খেজুর রসও বিক্রি হয়। শীত যত বাড়বে খেজুর রসের স্বাদও তত বাড়ে।’
এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, খেজুরের রস ও গুড় গ্রামবাংলার ঐতিহ্য। খেজুরের গাছ প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক পরিচর্যা করা হলে এ গাছ থেকে বাণিজ্যিকভাবে আয় করা সম্ভব।
ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে যুগ যুগ পার করার সাধ কার না হয়! বিয়ের সময় প্রেমের প্রকাশ হিসেবে জীবনসঙ্গীকে মানুষ কতরকমই প্রতিজ্ঞা করে। ১০০ বছর একসঙ্গে কাটিয়ে দেব- আরও না জানি কত কি! কিন্তু সেই জীবনসঙ্গীর দেখাই যদি পান ১০০ বছর বয়সে, তখন?
এমনই এক ঘটনা ঘটেছে ফিলাডেলফিয়ায়। ১০০ বছর বয়সের বার্নি লিটম্যান বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন ১০২ বছরের মার্জোরি ফিটারম্যানের সঙ্গে। এর মাধ্যমেই পৃথিবীর সবচেয়ে বয়স্ক নবদম্পতির রেকর্ড গড়লেন তারা। চলতি বছরের শুরুতে নতুনভাবে একসঙ্গে পথচলা শুরু করে। ৩ ডিসেম্বর এই দম্পতির নাম উঠেছে গিনেস বিশ্ব রেকর্ডে নথিতে। তাদের দু’জনের বয়সের সমষ্টি ২০২ বছর ২৭১ দিন।
শতবর্ষী এই যুগলের প্রেম শুরু হয়েছিল ফিলাডেলফিয়ার একটি বৃদ্ধাশ্রমে। তারা দুজন কাছাকাছিই বসবাস করতেন। নয় বছর আগে তাদের একটি অনুষ্ঠানে দেখা হয় এবং শিগগিরই তারা প্রেমে পরে যান। যে অ্যাপার্টমেন্টে তাদের একসাথে যাত্রা শেুরু হয়েছিল সেখানেই তাদের বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় ১৯ মে।
বার্নি এবং মার্জোরি দু’জনেই আর্থিকভাবে স্বচ্ছল জীবন-যাপন করেছেন। তাদের আগের জীবনসঙ্গী মারা যাওয়ায় আগে দু’জনেই ৬ দশক সংসারজীবনে আবদ্ধ ছিলেন। যদিও পেনিসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সময় তাদের একে অপরের সঙ্গে পরিচয় ছিল। তখন তারা জানতেন না ভাগ্য তাদের দেরীতে হলেও একই পথে নিয়ে এসে একে অপরের সঙ্গী করে তুলবে।
পেশাগতভাবে বার্নি ছিলেন একজন প্রকৌশলী। অপরদিকে মার্জোরি শিক্ষকতার পেশায় জীবন অতিবাহিত করেছেন। বিয়ের দিন বার্নির নাতনি সারাহ সিকারম্যান ইহুদি ক্রোনিক্যালকে জানান,‘পৃথিবী অসংখ্য দুঃখ আর ভয়ে পরিপূর্ণ। এরমধ্যেও, এমনকিছু করতে পারা আসলেই ভালো, যা অন্যদের জীবনে আনন্দ এনে দেয়।
রাব্বি অ্যাডাম ওহলবার্গ ছিলেন বার্নি এবং মার্জোরির বিয়ের দায়িত্বে। ফক্স নিউজের সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন , ‘আজকাল যাদের বিয়ে হয়, তাদের বেশিরভাগই কোনো ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে পরিচিয় হয়৷ আমার ব্যক্তিগতভাবে আগের পদ্ধতিগুলোই পছন্দ। একই এলাকা বা বিল্ডিংয়ে থেকে পরিচয়। তারপর একে অন্যের জীবনে আগমন এবং অবশেষে প্রেমে পড়া।’
বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একসঙ্গে যাওয়া এবং একে অপরের জন্য খাবার-দাবার ভাগাভাগি করার মাধ্যমে তাদের সম্পর্ক গভীর হতে থাকে। দুই পরিবারের উপস্থিতিতে ব্যক্তিগত আয়োজনে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। বার্নির ইহুদি পরিবারের ৪ প্রজন্মের সদস্যরা সেখানে উপস্থিত হয়। দু’জনেই হুইলচেয়ারে করে বিয়ের অনুষ্ঠানে গেলেও , নতুন জীবন শুরু করার আনন্দের কোনো কমতি ছিল না বার্নি এবং মার্জোরির।
ফুটবল জগতে মেসি-রোনালদো জনপ্রিয় দুই তারকা। এই দুইজনের মতো তারকা ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন প্রায় প্রত্যেক তরুণ ফুটবলারের। অন্যান্য তরুণদের মতো প্রিয় তারকা রোনালদো মতো বিশ্বখ্যাত ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে বেড়ে উঠছিলেন ১৪ বছর বয়সী এক কিশোর। বিশ্ববিখ্যাত হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে নিয়মিত চর্চা আর কঠোর পরিশ্রমও করতেন তিনি।
কিন্তু পাহাড়সম স্বপ্ন তার অধরা-ই রয়ে গেলো। শত্রুপক্ষের গুলিতে ফুটবল মাঠেই অপূর্ণ স্বপ্ন চোখে নিয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন নাজি আল-বাবা নামের ১৪ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি কিশোর।
‘নাজি‘ নামের অর্থ উত্তরজীবী বা যে বেঁচে থাকে। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে বেঁচে থাকার পরিবর্তে আজ কিশোর অন্ধকার কবরে।
ফিলিস্তিনের উত্তর হেব্রনে বাবা-মা এবং ৫ ভাইবোনের পরিবারে বসবাস করতো নাজি। প্রতিদিন স্কুলের ক্লাস শেষে বন্ধুদের সাথে ফুটবল প্র্যাকটিসে যেতেন হালহুলের খেলার ক্লাবে।
প্রতিদিনের মতো গত ৩ নভেম্বর স্কুল শেষে দুপুর ১২টা নাগাদ বাবার সাথে বাড়ি ফিরে নাজি। সেদিন বাড়িতে নাজির পছন্দের খাবারও রান্না করেছিল ওর বোনেরা। স্কুল থেকে ফিরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে প্রায় আধঘণ্টা সময় দেয়। এরপর বিকাল ৩টার দিকে খেলার জন্য বাসা থেকে বেরিয়ে যায় নাজি। এই প্রস্থানই ছোট্ট এই কিশোরের বাসা থেকে শেষ প্রস্থান।
নাজির বাবা নাদিম জানান, সাড়ে ৩ টার দিকে নাজির চাচাতো ভাই দৌড়ে এসে চিৎকার করে আমাকে ডাকতে থাকে। সে বলে, জঙ্গলের কাছে খেলতে থাকা কিছু শিশুদের উপর ইসরায়েলি সৈন্যরা গুলি চালাতে শুরু করেছে। সেখানে নাজিও আঘাত পেয়েছে। আমরা সামান্য আঘাতই ভেবেছিলাম। গিয়ে দেখি আমার ছেলে আর নেই।
তিনি আরও বলেন, আমি এবং আমার ভাই সামির ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে আমার ছেলেকে চাইলাম। প্রায় ১০ জন সৈন্য আমাদের উপর হিংস্রভাবে হামলা করে এবং আমার হাতও ভেঙে দেয়।‘
নাজিকে মেরে ফেলার কারণ জানতে চাইলে ইসরায়েলি সৈন্যরা জানান, নাজি ফিলিস্তিনের নিষিদ্ধ এলাকায় প্রবেশ করেছিল।
এছাড়া, প্রথমদিন নাজির লাশের কাছেও তার পরিবারের সদস্যদের যেতে দেয়নি ইসরায়েলি সৈন্যরা। পরের দিন হাসপাতাল থেকে লাশ নিতে পেরেছে নাজির বাবা।
নাজির পরিবার এখনো বাড়ন্ত বয়সের ছেলেটিকে হারানোর শোক কাটিয়ে উঠতে পারেননি। হাস্যোজ্জ্বল সেই ছেলেটি আর নেই! নিজের শরীরের একটি অংশ যেন চিরতরে হারিয়ে ফেলেছেন নাজির মা সামাহার আল-জামারা।
শীত মানেই বিয়ের মৌসুম। বছরের শেষ সময়ে ছুটি থাকায় সুযোগটা অনেকেই কাজে লাগিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। অনেকে বিয়েতে নানারকম মজার কাণ্ড ঘটে, অনেক ঘটনা আবার ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে। তেমনই এক মজার কাণ্ড ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি ভারতের কোলকাতার একটি বিয়ের দৃশ্য।
বিয়ের পিঁড়িতে বসেও বিয়েতে নয় বরং খেলায় মন বরের। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে এক ইউজারের অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিটি শেয়ার করা হয়। দেখা যায়, বিয়ে করতে বসেছে নতুন বর। পেছনে তার বন্ধুরা বসে বিয়ে উপভোগ করছে। সেসময় পুরোহিতের বলা মন্ত্রপাঠে নয়, বরের মন রয়েছে অন্যদিকে।
সামনে বিয়ের যজ্ঞ রেখে পিঁড়িতে বসেই পেছনে ঘুরে লুডু খেলায় ব্যস্ত হয়ে রয়েছে বর। সামনে পুরোহিত, বিয়ের ফটোগ্রাফারসহ অন্যান্য আত্মীয় স্বজন যার যার কাজে ব্যস্ত, অন্যদিকে বরের জীবনে গুরুত্ব পাচ্ছে অন্যকিছু। একেই বুঝি বলে,‘ যার বিয়ে তার হুঁশ নেই, পাড়াপড়শির ঘুম নেই!’ সর্বশেষ তথ্যমতে ছবিটি ৪ লাখ ৬৫ হাজার ভিউ পেয়েছে।
ছবিটি প্রকাশ পাওয়ার পর এক্স ইউজারদের মধ্যে হাসির বন্যা বয়ে যায়। পোস্টের কমেন্টে অনেকেই তাদের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। একজন লিখেছেন, ‘ভাইয়ের নিজস্ব অগ্রাধিকার রয়েছে।’
‘এটি একটি বাঙালি বিয়ে। তাকে সত্যিই দোষারোপ করা যায় না। কারণ বাঙালি বিয়ের নিয়মকানুন বেশ অনেক সময় ধরে চলতে থাকে।’ এই কমেন্টের উত্তরে আরেকজন বলেছেন, ‘ভাবুন, একদিন আপনার সন্তানদের এই ছবির ঘটনা বর্ণনা করে বোঝাতে হচ্ছে!’
এছাড়াও নিজের পছন্দের ব্যাপারকে গুরুত্ব দেওয়ার জন্য কেউ কেউ তার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে বিয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারে মনোযোগ না দেওয়ায় কেউ কেউ তার উপর বিরক্তিও প্রকাশ করেছে।
একজন বলেছেন,‘আমি যদি নববধূ হতাম, তবে এখান থেকে আমি পালিয়ে যেতাম।’ আরেক ব্যবহারকারী সেখানে সহমত প্রকাশ করে উত্তর দিয়েছেন, ‘সত্যি! নিজের ঐতিহ্যকে সম্মান করুন। সব কাজের একটা মানানসই জায়গা আর সময় থাকে।’