পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের বানাতিবাজার এলাকা থেকে দুটি পদ্ম গোখরা সাপ উদ্ধার করেছে অ্যানিমেল লাভারস অব কলাপাড়ার সদস্যরা। উদ্ধার হওয়া সাপ দুটি শিশু বয়সের, যাদের দৈর্ঘ্য দেড় ফুট ও এক ফুট।
সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাত ১০টায় বানাতিবাজারে সাপুড়িয়া মস্তফা মুন্সির কাছ থেকে সাপ দুটি উদ্ধার করা হয়।
বিজ্ঞাপন
অ্যানিমেল লাভারসের সদস্যরা জানান, সাপুড়িয়া সাপ নিয়ে খেলা দেখিয়ে তাবিজ-কবজ বিক্রি করছিলেন। পরে তাকে সাপ ধরবে না এমন মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
উদ্ধারের সময় উপস্থিত ছিলেন অ্যানিমেল লাভারস পটুয়াখালীর সদস্য ইউসুফ রনি, শাওন তালুকদার ও আদনান রাকিব। উদ্ধারকৃত সাপ দুটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে এবং বিকেলে সংরক্ষিত বনাঞ্চলে অবমুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
বিজ্ঞাপন
অ্যানিমেল লাভারস কলাপাড়া শাখার টিম লিডার বায়জিদ মুন্সি জানান, পদ্ম গোখরা নিশাচর প্রাণি, যা ইঁদুরের গর্ত, বনাঞ্চল বা ধানক্ষেতের আশপাশে থাকতে পছন্দ করে। বাচ্চা অবস্থায় তারা উভচর প্রকৃতির এবং বড় হয়ে মাছ বা অন্যান্য ছোট প্রাণি শিকার করে। তবে বিরক্ত করলে ফণা তুলে হিসহিস শব্দ করে এবং আত্মরক্ষার্থে কামড়াতে পারে।
অ্যানিমেল লাভারসের সদস্য আদনান রাকিব জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃত সাপ দুটি বর্তমানে চিকিৎসাধীন। সেগুলো সম্পূর্ণ সুস্থ হলে সংরক্ষিত বনাঞ্চলে অবমুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
খাগড়াছড়ির রামগড়ে অস্ত্র ও গুলিসহ ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের এক সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) ভোরের দিকে রামগড়ের পাতাছড়া ইউনিয়নের জরিচন্দ্র পাড়া থেকে সুবেল ত্রিপুরা ওরফে সজলকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার হওয়া সুবেল ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের সদস্য এবং রামগড়ের জরিচন্দ্র পাড়ার মৃত ছবি কুমার ত্রিপুরা ছেলে। গ্রেফতারের সময় তার কাছ থেকে ১ টি দেশীয় পিস্তল, ১ টি দেশীয় এলজি, ২ রাউন্ড কার্তুজ ও ২ টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, একাধিক মামলার সাজা পরোয়ানাভুক্ত সুবেল ত্রিপুরাকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে ২ টি অস্ত্র, কার্তুজ ও মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
রামগড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ মঈন উদ্দীন জানান, সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমে অংশ হিসেবে অভিযান অব্যাহত আছে। গ্রেফতারকৃত আসামী ও জব্দকৃত মালামাল আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘আগে ভুয়া মামলা করতো পুলিশ। তারা ১০টা নাম আর ৫০টা বেনামি আসামি দিতো। এখন জনগণ দিচ্ছে ১০টা নাম ৫০টা বেনামি।’
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে দামপাড়া পুলিশ লাইন্সের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, চট্টগ্রামে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যে অবস্থা এটা আমি মোটামুটি বলব। তবে এখনো সন্তোষজনক নয়। আমরা সন্তোষজনকে আনার চেষ্টা করতেছি। আপনারা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো না। কিন্ত কোন সময় ভালো ছিল সেটি আপনারা বলেন না। এবার অন্য বারের চেয়ে ভালোভাবে পূজা হয়ে গেল, এটাও কিন্তু আপনারা একটু কম বলেছেন। আমরা যতটুকু আশা করেছি ততোটুক বলা হয়নি। কিন্তু আরও একটু বেশি করে বলা দরকার ছিল আপনাদের।
তিনি বলেন, ‘সভায় বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিল, তাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কীভাবে আরও উন্নতি করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, এ ব্যাপারে আমি সাংবাদিকদেরও সহযোগিতা চাই। সাংবাদিকদের সাহায্য-সহযোগিতা ছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষে অনেক কিছু করা সম্ভব হয় না। বারবার আমি এ কথাটা বলি। সাংবাদিকরা একটু সাহায্য সহযোগিতা করেন পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে।’
আন্দোলন পরবর্তী পুলিশের মনোবল প্রসঙ্গে বলেন, পুলিশের যে মনোবল হারিয়েছে সেটি আগের চেয়ে কি আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পেয়েছে না! এটি আস্তে আস্তে বাড়ছে। যেমন ধরেন, আমার মনোবল। কোনো আত্মীয়-স্বজন হারালে সে সময় যে মনোবল সেটি কি দুইদিনে চেঞ্জ হয়? হয় না। একটু সময় লাগে, একটা সময় এসে আমরা ঐসব ভুলে যাই। ঠিক একইভাবে পুলিশের মনোবলের জন্য একটু সময় দিতে হবে। আর আমার কাছে এমন কিছু নেই যে আমি বললে হয়ে যাবে। এটাতো জাদুর মতো না, আমি চাইলাম হাতে চলে আসলো। এটার জন্য তাদের সবাইকে সময় দিতে হবে।
আন্দোলন পরবর্তী নির্ধারিত সময়ে যে পুলিশ সদস্যরা যোগদান করিনি তাদের শাস্তি দেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, যারা জয়েন করেনি তারা আমাদের চোখে ক্রিমিনাল। তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। যাদের পাওয়া যাচ্ছে দেখেন না তাদের মাঝে মাঝে ধরা হচ্ছে। যারা আসছে না তাদের ধরা হচ্ছে। আপনারও একটু তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন, আমরা ধরে ফেলব।
সরকার পতন পরবর্তী হওয়া বিভিন্ন মামলা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আগে ভুয়া মামলা করতো পুলিশ। তারা ১০টা নাম আর ৫০টা বেনামি আসামি দিতো। এখন জনগণ দিচ্ছে ১০টা নাম ৫০টা বেনামি। এটির জন্য আমরা টাকা খরচ করে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়েছি, যেন জনগণ জানতে পারে। যদি একচুয়াল মামলা হলে আপনাকে ধরার কথা। এরকম যাদের আছে কাউকে কি ধরা হয়েছে? এটি হয় তো আপনাদের ভেতর থেকে কেউ বা শত্রুতামি করে দিয়েছে। মামলাটাতো আমার পুলিশ, র্যাব, আর্মি, আনসার দেয়নি। পাবলিক দিয়েছে। এজন্য আপনি যে কোনো হেনস্তার শিকার হননি এজন্য আমাদের আরও ধন্যবাদ দেওয়ার কথা।
পার্শ্ববর্তী দেশ অর্থাৎ ভারতের মিডিয়া মিথ্যা প্রচার করে উল্লেখ করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) সাংবাদিকদের কাছে অনুরোধ রেখে বলেছেন, আপনাদের কি আরও একটা কথা বলি আমাদের যে ভুল হয় না, তা না, আমাদেরও ভুল হয়। আমরা যদি এখানে কোনো কিছু করি সেটি ধরিয়ে দেন। আমরা যদি কোনো জায়গায় পয়সা খাই সেটিও বলে দেন। কিন্তু আমার একটা অনুরোধ- মিথ্যা সংবাদ প্রচার করবেন না। যেটা ঘটে নাই ওটা বলবেন না। এটাতে কিন্তু পাশের দেশ সুবিধা পেয়ে যাই। আমাদের দেশের মিডিয়ার যে একটা সুনাম আছে, পাশের দেশের মিডিয়ার তেমন সুনাম নেই। তারা সবচেয়ে বেশি মিথ্যায় প্রচার করে। আর ওই মিথ্যাটাকে কাউন্টার করতে পারবেন আপনারা (সাংবাদিক)। আমি বললে যতটা বিশ্বাস করবে না, আপনারা যেটা বলেন মানুষ সেটি বেশি বিশ্বাস করবে। আপনাদের কাছে আমি অনুরোধ করবো, আপনারা এটার কাউন্টার করেন।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ওপরে অন্য কোনো রাষ্ট্রের উসকানি আছে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, অন্য দেশের উসকানি তো আপনারাই দেখতেছেন। প্রথমেই তো বলেছি, কী হারে পাশের দেশের মিডিয়া মিথ্যাচার করছে।
সম্প্রতি পাকিস্তান থেকে আসা জাহাজ নিয়ে বিভিন্ন গুজব ছড়ানো হচ্ছে, বিষয়টিকে কীভাবে দেখা হচ্ছে-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘এই জাহাজটা মিডল ইস্ট থেকে আসছে। সেখান থেকে এসে একটা দেশে গেছে সেখান থেকে আমাদের দেশে আসছে। আমাদের দেশে কোনো দেশের জাহাজ আসা নিষিদ্ধ আছে? আমরা কি কারো কাছে বন্দি যে শুধু তাকেই সেবা করবো? আমার দেশ সবার ওপরে। খেজুর, পেঁয়াজ, আলু-এগুলো সামনের রোজার সময় দরকার। এগুলো কি আমরা আসতে দিবো না? যারা এগুলো রটাচ্ছে তারা আমাদের শত্রু।
জুলাই হত্যাকাণ্ডে চট্টগ্রামে অন্তত ৫০ জন অস্ত্রধারীকে চিহ্নিত করা হয়েছে। কিন্তু তাদের মধ্যে সিএমপি শুধু একজন এবং র্যাব চারজনকে গ্রেফতার করেছে। বাকিদের গ্রেফতার করতে পারেনি। এমনকি অস্ত্রও উদ্ধার করা যায়নি-এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি উপস্থিত পুলিশ কমিশনারকে অস্ত্রধারীদের তালিকা করে তাদের গ্রেফতারে ব্যবস্থা গ্রহণের তাৎক্ষণিক নির্দেশ দেন।
এসময় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের মহাপরিচালক (ডিজি) এ কে এম শহিদুর রহমান, পুলিশের নতুন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম ও চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম ও চট্টগ্রাম নগর পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ উপস্থিত ছিলেন।
জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম উত্তর জেলার ২০২৫-২০২৬ কার্যকালের জন্য সেক্রেটারি মনোনীত হয়েছেন আবদুল জব্বার। এর আগে তিনি চট্টগ্রাম মহানগরের বাকলিয়া থানার জামায়াতের আমির ও কেন্দ্রীয় ছাত্র শিবিবের অর্থ সম্পাদক ছিলেন।
রোববার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা কার্যালয়ে ২০২৫-২০২৬ সালের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা শাখার মজলিসে শূরার অধিবেশন ও দায়িত্বশীল নির্বাচন সম্পন্ন হয়।
জেলা কমিটির মনোনীত অন্যরা হলেন, সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক ফজলুল করিম, জেলা সাংগঠনিক সেক্রেটারি আনোয়ার ছিদ্দিক চৌধুরী, কর্মপরিষদ সদস্য, মাস্টার নুরুছালাম,আব্দুল কুদ্দুস, ড. আব্দুল হামিদ চৌধুরী, অধ্যক্ষ নূরনবী, অধ্যাপক মাওলানা বোরহান উদ্দীন, রফিকুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার বোরহান উদ্দিন, ইউসুফ বিন আবু বক্কর, জসিম উদ্দিন আল আজাদ, মাওলানা জামাল হোসাইন ও মাওলানা মহিউদ্দিন।
জেলা আমির আলাউদ্দিন সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও চট্টগ্রাম জোনাল প্রধান মোহাম্মদ শাহাজাহান, চট্টগ্রাম জোনের টিম সদস্য অধ্যাপক আহসান উল্লাহ ভূইয়া, অধ্যক্ষ আমিরুজ্জামান ও অধ্যাপক নুরুল আমিন চৌধুরী।
অন্যদিকে একইদিন জেলা কার্যালয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা জামায়াতের শূরার অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। জেলা আমির ২০২৫-২০২৬ কার্যকালের জন্য থানা ও উপজেলা সমূহের নির্বাচিত আমিরদের নাম ঘোষণা করা হয়। তারা হলেন জোরারগঞ্জ থানা মাওলানা নুরুল হুদা হামিদী, মীরসরাই থানা মাওলানা নুরুল কবির, সীতাকুণ্ড উপজেলা মাওলানা মিজানুর রহমান, সন্দীপ উপজেলা মাওলানা সিরাজুল ইসলাম ফিরোজ, ভূজপুর থানা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম, ফটিকছড়ি থানা নাজিম উদ্দীন ইমু, হাটহাজারী উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম, রাউজান উপজেলায় শাহাজাহান মঞ্জু ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় মাওলানা হাসান মুরাদ।
আলুতে ভোক্তাদের স্বস্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকার ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবির মাধ্যমে কম দামে আলু বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এজন্য কেজি প্রতি আলুর দাম ৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতিজন ৩ কেজি করে আলু কিনতে পারবেন।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে টিসিবি।
এতে বলা হয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সার্বিক নির্দেশনায় নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী কার্ডধারী পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্যাদি (ভোজ্য তেল ও ডাল) সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। উক্ত কার্যক্রমের পাশাপাশি সাধারণ ভোক্তার কাছে ঢাকা মহানগরীতে ৫০টি ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২০টি ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্যাদি তেল, ডাল ও খাদ্য অধিদফতরের মাধ্যমে সরবরাহকৃত চাল বিক্রি করা হচ্ছে।
এই কার্যক্রমের সঙ্গে আগামী বুধবার (২০ নভেম্বর) থেকে ঢাকা মহানগরীতে ভোক্তাদের জন্য জনপ্রতি ৩ কেজি করে আলু বিক্রি করা হবে। প্রতি কেজি আলুর দাম পড়বে ৪০ টাকা।
এছাড়া প্রতি লিটার ভোজ্যতেল ১০০ টাকা, প্রতিকেজি মসুর ডাল ৬০ টাকা ও প্রতিকেজি চাল ৩০ টাকায় কেনা যাবে। একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ২ লিটার তেল, ২ কেজি মসুর ডাল ও ৫ কেজি চাল কিনতে পারবেন।