বায়ুর মানে সুখবর মিলেছে রাজধানীবাসীর জন্য। বিশ্বের ১১৮টি শহরের মধ্যে আজ শুক্রবার (১১ অক্টোবর) ছুটির দিন সকাল ৯টার দিকে রাজধানী ঢাকার অবস্থান ২৭তম। এ সময় আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচকে ঢাকার স্কোর ৮২। বাতাসের এই মান ‘মাঝারি বা গ্রহণযোগ্য মানের’ বিবেচনা করা হয়।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এই লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং সতর্ক করে।
বিজ্ঞাপন
এসময় বায়ুদূষণে প্রথম অবস্থানে ছিল ভিয়েতনামের হ্যানয়। আইকিউএয়ারের সূচকে শহরটির স্কোর ২০৮। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে যথাক্রমে ইরাকের বাগদাদ ও ভারতের দিল্লি। বাগদাদের স্কোর ১৮০। দিল্লির স্কোর ১৭৯।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে মাঝারি বা গ্রহণযোগ্য মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর মধ্যে আছেন বয়স্ক, শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি ও অন্তঃসত্ত্বা। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা অস্বাস্থ্যকর বাতাস।
স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে খুবই অস্বাস্থ্যকর বায়ু ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে দুর্যোগপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়।
সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী মন্দিরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া প্রতিমার মাথার স্বর্ণের মুকুট চুরির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন।
শুক্রবার (১১ অক্টোবর) ভারতীয় হাইকমিশনের ভেরিফায়েড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ উদ্বেগ জানায় দেশটির হাইকমিশন।
ওই পোস্টে লেখা হয়, ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকালে সাতক্ষীরা জেলার যশোরেশ্বরী কালী মন্দিরে যে মুকুট উপহার দেওয়া হয়েছিল, সেটা চুরি হয়ে যাওয়ার খবর আমরা দেখেছি। আমরা এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করছি এবং চুরির তদন্ত, মুকুট উদ্ধার ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) দুপুর ২টা ৪৭ মিনিট থেকে ২টা ৫০ মিনিটের মধ্যে এটি চুরির ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পর মন্দিরের সিসি ক্যামেরার ফুটেছে একটি যুবককে মুকুটটি চুরি করে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য দেখা গেছে।
পূজা উদযাপন পরিষদের এক নেতার অনুরোধেই ইসলামিক গানের দলটি চট্টগ্রাম নগরীর জেএম সেন হলের মণ্ডপে গান পরিবেশন করেছিল বলে জানিয়েছেন উপ-পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) রইছ উদ্দিন।
ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুজনকে আটকের বিষয়ে তথ্য দিতে শুক্রবার (১১ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় দামপাড়া পুলিশ লাইনসে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়। সেখানে এই কথা বলেন চট্টগ্রাম নগর পুলিশের এই কমিশনার।
রইছ উদ্দিন বলেন, চট্টগ্রাম মহানগর সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উদযাপন পরিষদের (জেএমসেন হলে) উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও গোলমাল সৃষ্টির ঘটনায় ২ জনকে আটক করা হয়েছে। তাঁরা হলেন মো. নুরুল ইসলাম, শহীদুল করিম।
তিনি বলেন, 'দুর্গাপূজা উপলক্ষে জেএমসেন হল পূজা মণ্ডপে শিল্পীদের মাধ্যমে সন্ধ্যার পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বী লোকজন পূজা মণ্ডপে আসেন এবং অনুষ্ঠান উপভোগ করতে থাকেন। ইতিপূর্বে পূজা কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সজল দত্ত চট্টগ্রাম কালচারাল একাডেমির একদল শিল্পীকে অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করার জন্য অনুরোধ করেন। তার অনুরোধের প্রেক্ষিতে ঘটনার সময় ওই শিল্পী গোষ্ঠির সদস্য শহীদুল করিম, মো. নুরুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ ইকবাল, রনি, গোলাম মোস্তফা ও মো. মামুন পূজার অনুষ্ঠানে আসেন এবং একটি ইসলামিক গজল ও একটি বাউল গান পরিবেশ করেন। এর মধ্যে একটি গানের ভাষায় শব্দ চয়ন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বলে প্রতীয়মান হয়েছে। ইতিমধ্যে অনুষ্ঠানে পরিবেশন করা ২টি গান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ঘটনাস্থলে উপস্থিত সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে বিরুপ প্রতিক্রিয়াসহ উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।'
এই ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে শহীদুল করিম ও মো. নুরুল ইসলামকে আটক করা হয় বলে জানান উপ পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) রইছ উদ্দিন।
তিনি বলেন, জড়িত বাকি ব্যক্তিদেরও আটকের চেষ্টা চলছে। তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এই ঘটনায় কোনো সাম্প্রদায়িক সংঘাত লাগানোর চেষ্টা ছিল কিনা তা যাচাই করা হচ্ছে।
পাশাপাশি এই ইসলামিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো পূজা উদযাপন কমিটির নেতা সজল দত্তকেও খোঁজা হচ্ছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত তাঁকে পাওয়া যায়নি।
পুলিশ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জেনেছে, শহীদুল করিম তানজিমুল উম্মাহ মাদ্রাসার শিক্ষক এবং মো. নুরুল ইসলাম, দারুল ইরফান একাডেমীর শিক্ষক। এই ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
টানা কয়েক দিনের অতি বৃষ্টির কারণে ধসে পড়েছে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির বেশ কয়েকটি সড়ক। সড়কের পাশে পুকুর, খাল ও নদী থাকায় ওই সব এলাকায় এ ধসের সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুতই সড়কগুলো সংস্কারের উদ্যোগ না নিলে যে কোনো মুহূর্তে চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। এরই মধ্যে সড়কটি ধসে যাওয়ার বিষয়টি মৌখিকভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করেছেন এলাকাবাসী।
আমতলা বাজার হতে দক্ষিণ বালিযাকান্দি সড়ক, বালিয়াকান্দির নারুয়া ও নবাবপুরের রসুলপুর মাদরাসা সংলগ্ন সড়কটিও অতি বৃষ্টির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সব সড়ক জরুরি ভিত্তিতে সংস্কার করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা প্রকৌশলী কর্মকর্তা খোন্দকার রাহাত ফেরদৌস।
সরেজমিন আমতলা বাজারে গিয়ে দেখা যায়, আমতলা বাজার হতে দক্ষিণ বালিযাকান্দির গ্রামীণ সড়কটির পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে সরু একটি খাল। অতি বৃষ্টির কারণে সড়কের পানি গড়িয়ে পড়ছে পাশের একটি সরু খালে। সড়ক থেকে পানি খালে গড়িয়ে পড়ায় সড়কটি ভেঙে খালের মধ্যে চলে যাচ্ছে। এরই মধ্যে সড়কটির প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকা জুড়ে প্রায় ৫ থেকে ৭ জায়গায় ধসে গেছে। কোথাও আবার পাকা সড়কটির কিছু অংশ ভেঙে গেছে।
জানা গেছে, এই সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন ডুমাইন, সাধুখালী, ঢোলজানি, ঘুরঘুরিয়া, মহারাজপুর, অভয়নগর ও বকচরসহ প্রায় ১০টি গ্রামের মানুষ যাতায়াত করে থাকেন। এ অঞ্চলের মানুষ কৃষি নির্ভর। তাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য বালিয়াকান্দি বাজারে নেওয়ার জন্য এই সড়কটি তারা ব্যবহার করে থাকেন। এ সব অঞ্চলের ফসল বাজারজাতকরণের জন্য এই সড়কটিই তাদের কাছে সহজ হয়।
অন্যদিকে, বালিয়াকান্দি-পাংশা সড়কের খাটিয়াগাড়া এলাকায় চত্রা নদীতে ধসে গেছে প্রায় ৩০০ ফুট সড়ক। এছাড়া এই সড়কের গাড়াকোলা, শালমারা, বাহিরচরসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়কের পাশে পুকুর থাকায় সড়ক ধসে গেছে।
বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য মো: জাকির হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, কয়েকদিনের তুমুল বৃষ্টির কারণে সড়কটির বিভিন্ন জায়গাতে ধসে গেছে। এই সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন শত শত যানবাহন ও মানুষ যাতায়াত করে থাকেন। যেভাবে সড়কটি ভেঙে পাশের খালের মধ্যে চলে যাচ্ছে তাতে তারা চিন্তিত। সড়কটি দিয়ে যদি যাতায়াত বন্ধ হয়ে যায় তাহলে হাজার হাজার কৃষক বিপাকে পড়ে যাবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে সড়কটির গুরুত্ব তুলে ধরে সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন বলেও তিনি জানান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) হাসিবুল হাসান বার্তা২৪.কমকে জানান, আমতলা এলাকা থেকে বেশ কয়েকজন বাসিন্দা তার দপ্তরে এসেছিলেন। সড়কটি যাতে দ্রুত সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় সে জন্য তিনি উপজেলা প্রকৌশলী কর্মকর্তাকে অবগত করেছেন।
উপজেলা প্রকৌশলী কর্মকর্তা খন্দকার রাহাত ফেরদৌস বার্তা২৪.কমকে জানান, শুধু আমতলা বাজার হতে দক্ষিণ বালিয়াকান্দি সড়কটিই নয়, উপজেলার আরও বেশ কয়েকটি গ্রামীণ পাকা সড়ক অতি বৃষ্টির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সব কয়টি সড়কই তিনি পরিদর্শন করেছেন। সড়কগুলো জরুরি ভিত্তিতে সংস্কারের জন্য তার দফতর থেকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। খুব দ্রুতই সড়কগুলো সংস্কার করা হবে।
জমির মালিক ও প্লেজেন প্রোপার্টি লিমিটেডের মধ্যে ভবন নির্মাণের চুক্তি ও ফ্ল্যাট হস্তান্তরের রেজিস্ট্রেশন হওয়ার পরেও ডেভেলপার তৃতীয় পক্ষের কাছে বিক্রি করে। এই ভবনের একটি ফ্ল্যাট কেনেন মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তা মো. মামুন। এই নিয়ে বিরোধের সূত্রপাত।
ফ্ল্যাটটি ডেভলপার জমির মালিককে বুঝিয়ে দেওয়ার পরেও তৃতীয় পক্ষের কাছে বিক্রি করে দেয়। এটা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছিলো। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সকালে জমির মালিক ভবনের সাত তলায় নিজের ফ্ল্যাটে কাজ করতে যায়। মামুনের সহযোগিতায় ডেভলপার কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল লতিফসহ ২০ থেকে ২৫ জনকে নিয়ে দীপ্ত টিভির সম্প্রচার কর্মকর্তা ও জমির মালিকের ছেলে তানজিল জাহান ইসলাম তামিমের ওপর হামলা করে। পরবর্তীতে আহত অবস্থায় তামিমকে মনোয়ারা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শুক্রবার (১১ অক্টোবর) ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. রুহুল কবির খান এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, এই ঘটনায় নিহতের বাবা সুলতান আহমেদ বাদী হয়ে হাতিরঝিল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পরপরই আমরা অভিযান চালিয়ে ৫ জনকে গ্রেফতার করি। গ্রেফতাররা হলেন, মো. আব্দুল লতিফ (৪৬), মো. কুরবান আলী (২৪), মাহিন (১৮), মোজাম্মেল হক কবির (৫২) ও বাঁধন (২০)।
বিএনপির প্রভাবশালী নেতার ডেভেলপার কোম্পানির মালিকের ইন্ধনে তার লোকজন হামলার অভিযোগ নিহতের পরিবার। এছাড়া এই ঘটনায় মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের এক কর্মকর্তার সম্পৃক্ততার অভিযোগ উঠেছে। এমন প্রশ্নের জবাবে ডিসি তেজগাঁও বলেন, আমাদের কাছে রাজনৈতিক পরিচয় বিবেচনায় দেখছি না। আমরা অপরাধ ও অপরাধী হিসেবে দেখছি। সে যে ই হোক, তার দায় থাকলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে আমরা চার্জশিট দেবো। আমরা প্রাথমিকভাবে তার সম্পৃক্ততা পাচ্ছি। এই ঘটনায় কার কি ভূমিকা ছিলো তা তদন্তে উঠে আসবে। এ ছাড়া মাদকের ওই কর্মকর্তাকে মামলার ১ নম্বর আসামি করা হয়েছে। আমরা তার সম্পৃক্ততার বিষয় তদন্ত করে দেখবো। বিএনপি নেতা রবিউল ৩ নম্বর আসামি।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জমির মালিকের সঙ্গে ডেভেলপার কোম্পানির দ্বন্দ্ব। সুতরাং তার তো দায়ই থাকবে। বাকিটা তদন্তে উঠে আসবে।
এই ঘটনায় রাজনৈতিক প্রভাব থাকায় পুলিশ ব্যবস্থা নেয়নি। এমন প্রশ্নের জবাবে রুহুল কবীর বলেন, হাতিরঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)কে দায়িত্ব অবহেলায় ইতোমধ্যে তাকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তার অবহেলা পেয়েছি।